মানব বুদ্ধিমত্তা ও কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার পার্থক্য?
মানব বুদ্ধিমত্তা
- মানব বুদ্ধিমত্তা সরাসরি ইন্দ্রিয়সমূহের অভিজ্ঞতাকে ব্যবহার করে তার পারদর্শীতা প্রদর্শন করে থাকে।
- মানব বুদ্ধিমত্তার মাধ্যমে অর্জিত জ্ঞান এবং দক্ষতাকে খুব সহজে প্রতিরূপ তৈরি কিংবা অন্যকে সরবরাহ করা যায় না।
- মানব বুদ্ধিমত্তা সৃষ্টিশীল হয়।
- মানব বুদ্ধিমত্তা চিরস্থায়ী হয় না।
- মানব বুদ্ধিমত্তা প্রকৃতিগতভাবে প্রাপ্ত হয়।
- মানব বুদ্ধিমত্তাকে ব্যবহারের বিষয়টি বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই ব্যয়বহুল হয়।
- যেকোন কারণে এ বুদ্ধিমত্তার অবনতি ঘটতে পারে।
- মানব বুদ্ধিমত্তা ক্রমশই বিকশিত হতে পারে।
- এক জাতীয় কাজ হলেও মানব বুদ্ধিমক্তাকে ব্যবহারের বিষয়টি বেশিভাগ ক্ষেত্রেই ব্যয়বহুল।
- মানব বুদ্ধিমত্তাকে লিখে রাখা সম্ভব হয় না।
মানব বুদ্ধিমত্তা ও কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার পার্থক্য |
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা
- কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তায় বেশিরভাগ ক্ষেত্রে ইন্দ্রিয়সমূহের অভিজ্ঞতাকে সরাসরি ব্যবহারের কোন ধরনের সুযোগ থাকে না।
- কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা মূলত বিশেষ ধরনের সফটওয়্যার প্রোগ্রাম যা খুব সহজেই প্রতিরূপ তৈরি এবং অন্যদের কাছে সরবরাহ করা যায়।
- কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা সৃষ্টিশীল হয় না।
- সাধারণত কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা চিরস্থায়ী হয়।
- কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা মানুষের দ্বারা কৃত্রিম উপায়ে প্রাপ্ত হয়।
- কৃত্রিস বুদ্ধিমত্তার ব্যবহার ততটা ব্যয়বহুল নয়।
- কম্পিউটার পদ্ধতি এবং প্রোগ্রাম বদল করা না হলে এর স্থায়িত্বের হেরফের হয় না।
- কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার স্বাভাবিকভাবে বিকাশের কোন ধরনের সুযোগ নেই।
- একই জাতীয় কাজে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার ব্যবহার ততটা ব্যয়বহুল হয় না।
- কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাকে বিভিন্ন ধরনের প্রোগ্রাম কোড আকারে লিখে রাখা যায়।